আমার সাথে আমার বউর ডিভোর্স হয়েই গেলো. মহিলা সুন্দরী ছিলো, বেডে ভালই খেল দিত, কিন্তু আমার মনে হয় আমারই দোষ, এতো বিশ্বাস করা উচিত হয়নি. ও বলতো, আমার কাজে দেরী হবে, আমি মনে করতাম নুতন ম্যানেজার হয়েছে হয়তো একটু বেশি কাজ করতে হচ্ছে.
একদিন ওর কাজে হঠাৎ ভিসিট করতে যেয়ে আমি অবাক হয়ে ঘরে এলাম. যেয়ে দেখি, ওর এক বস (মুকুল) ওকে চুদছে. আমি শুনেছি অনেকের ধন বড় হয়, কত বড় হতে পারে আমার ধারণা ছিল না. Continue reading
পরের সপ্তাহে শর্মা প্রোডাক্টের সাথে আমাদের ডিলটা ফাইনাল হয়ে যাওয়ার আনন্দে ববি আমাদের ফিউচার মিডিয়ার সমস্ত এমপ্লয়ীকে নিজের বাড়িতে একটা পার্টিতে নেমন্তন্ন করলো ব্যাপারটা ভালভাবে সেলিব্রেট করতে। এমনিতে আমাদের যে কোম্পানি পার্টি হয় তাতে নানা রকম রেস্ট্রিকশান থাকে বলে ববি এবারের পার্টিটা নিজের বাড়িতেই অরগানাইজ করতে চেয়ে ছিল। Continue reading
চারটে নাগাদ ঝরণা এসে ঢুকল। সেন বাবুর মনের মধ্যে আনন্দের জোয়ার। ঝরণা বেশ সেজে গুজে এসেছে। চুল গুলো টন টন করে আঁচরে খোপা বানিয়েছে। একটা বাদামী রেংজর ছাপা শাড়ি, ভেতরে ব্রা নেই, সাদা ব্লাউসের পীঠ দেখলে ব্রেসীয়ারের আভাস দেখতে পাওয়া যায়। ঝর্নার পায়ে হওয়ায় চপ্পল। ঝরণা চুপ চাপ রান্না ঘরে ঢুকে গেলো সেন বাবুর সাথে কোনো কথা না বলেই। একটু পরে কাপের মধ্যে চমাছের টুং টান শব্দ শুনতে পেয়ে আসস্তো হলেন সেন বাবু, চা তৈরী হচ্ছে। Continue reading
সেটা একটা শনিবার ছিল। আমার বউ পরিনিতা, আমি আর আমার বড় মেয়ে নুপুর কোলকাতার ‘এসি মার্কেট’ বলে একটা মলে কেনাকাটা করছিলাম। আমরা প্রতিমাসের একদিন সংসারের যাবতীয় কেনাকাটা একসঙ্গে সেরে ফেলতাম। আসলে একসঙ্গে অনেক জিনিস কিনলে মলে অনেক ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়তো, তাই। Continue reading
ফিরে যাওয়ার জন্য পা বাড়াতেই ময়না ডুকরে কেঁদে উঠল। ওই কান্না শুনে দানা থেমে গেল, ময়নার একটু তফাতে বসে ওকে জিজ্ঞেস করল ওর কাঁদার কারন। কিন্তু ফোঁপানো কান্নার রোল আর থামতে চায় না। কান্নার ফলে ময়নার নধর দেহ কেঁপে কেঁপে উঠছে, নরম স্তন জোড়া উথলে পড়ছে। দানা কিছুতেই ওই কম্পমান নরম কমনীয় দেহ পল্লবের থেকে চোখ ফেরাতে পারে না। Continue reading
পরিতোষ সেন হুঁকো খেতে ভালবাসেন। হুঁকো তৈরী কারটা বেশ ঝামেলার কাজ। চাকুরী জীবনে কাজের লোক এই কাজটা করতো, এখন বিপথনিক পরিতোষ ঠিকে ঝী মালতিকে একবার বলেছিলেন কিন্তু মালতি সোজাসুজি পারবে না বলে ডাই ছিলো। নিজের হাতে হুঁকো তৈরী করতে ভালো লাগেনা তাই সিগারেট খেয়ে নেন নেশা উঠলে। আজ হঠাত্ ইচ্ছে করলো পরিতোসের হুঁকো খেতে। হুঁকোর যখন তৈরী করছিলেন এমন সময় কালিং বেল বাজলো। দরজা খুলে দেখলেন সামনে মালতি। Continue reading
মদ খেতে খেতে দানা ভাবতে বসে ওকে কি কেউ কোনোদিন ভালবাসবে? ওই ময়নার মতন না হয় ওই সামনের ফ্লাটের পরীর মতন কোন মেয়েকে কোনোদিন ছুঁতে পারবে? ওর বন্ধু কেষ্ট দুইদিন অন্তর সোনাগাছি যায়, ওর সাথে একবার সোনাগাছি গিয়েছিল, বারো নম্বর বিল্ডিঙ্গের জুলির সাথে ভাব করেছিল কিন্তু কাপড় খুলতে গিয়েই অসুবিধায় পরে, প্যান্টের চেন আটকে যায় আর বিচিতে টান পরে। বিচির নরম ছাল ছড়ে গিয়ে রক্ত বেড়িয়ে আসে আর তারপর থেকে আর সোনাগাছি যায় না। Continue reading
মালতির অস্বস্তি সাথে কাপড় মেলে দিতে থাকে। বুড়োটা কী বাজে ভাবে তাকাই। এই ভাবে তাকালে সবার অস্বস্তি হই। কাজের লোকের ও হই। মালতির কিছু কারার নেই কারণ বুড়ো বেশি টাকা দেই। মদ্দপ স্বামীকে চলতে হই। তাই মালতির কিছু কারার নেই সব সাঝা করতে হই মুখ বুজে।
বুড়োর বাড়িতে কেও নেই। বুড়ি মারা গেছে। Continue reading
আমার যৌন জীবনের হাতে খড়ি হয় খুব অল্প বয়সে! আমি ছোট বেলা খুব সুন্দর ছিলাম। আমার মা আমাকে আদর করে বড় চুল রাখতে দিতেন। ফলে, ছেলে হয়েও আমাকে দেখতে মেয়েলি মনে হত। আমাদের বাসায় একটা কাজের ছেলে ছিল। নাম পরেশ দাস। ওর বয়স তখন ১৮। আমি ওর সাথে খেলতাম। Continue reading
যখন মলি মাসির বাসার কলিং বেল বাজালাম তখন রাত প্রায় ৯টা,এত দেরি হবার কারণ আকাশের অবস্থা ভাল না,ঝড় হবার কথা। তাই একটু দোটানায় ছিলাম আসব কি আসব না আই ভেবে। পরে দেখলাম না যাওয়াটা ঠিক হবে না।
দরজা খুললেন মলি মাসি। Continue reading